পেঁয়াজ

বলা হয়ে থাকে ফেসবুক বাসী নিত্য নতুন ইস্যু নিয়ে মাতামাতি করে কিংবা আরেকটু ভাল করে বললে মাতামাতি করতে পছন্দ করে। হয়তো দেখা যাবে কোন ইস্যু নিয়ে যে ভদ্রলোক মার মার কাট কাট ষ্ট্যাটাস দিচ্ছেন সেই ইস্যুর সাথে তার দূরতম কোন সংযোগ নাই। এই যেমন আমি এখন পেঁয়াজ নিয়ে লিখছি, অথচ শেষবার কবে কাঁচাবাজারে গেছি সেটি চিন্তার বিষয়।

যাই হোক। বাজার করি বা না করি, খাওয়া দাওয়া তো করতেই হয়। ইদানিং বুয়ারা যা রান্না করে সেগুলোতে তেল, পেঁয়াজ আর কাঁচা মরিচের বাহুল্য দেখলে মনে প্রশ্ন জাগে এগুলো কি বাজারে একেবারেই সস্তা। বাজার না করলেও তো পত্রিকা পড়ি, টেলিভিশন দেখি আর সেই সাথে ফেসবুক তো আছেই। মানে আজারের হালচাল এক আধটু তো জানিই। বাড়ীর কত্রী মানে বড় বোনকে জিজ্ঞাসা করলে তার গৎ বাঁধা উত্তর ওদেরকে বলে পারা যায় না।

পেঁয়াজ ছাড়া রান্না

যাই হোক। পেঁয়াজের ঝাঁঝে যখন মন দিশেহারা সবার, তখন আমাদের সকলের শ্রদ্ধাভাজন সুরঞ্জনা মায়া দিদি ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দিলেন। মনে হলো এটি সবার নজরে আনা উচিত। হয়তো অনেকেই পেঁয়াজের ঝাঁঝ কমাতে সাহায্য করবে।

ভাল থাকুন। সুস্থ্য থাকুন।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।