ফ্রিকোয়েন্সী ব্যান্ড

বর্তমানের ডিজিটাল রেডিওগুলিতে যেভাবে ব্যান্ড ভাগ করা হয়
 
LW = 100 – 519 kHz
MW = 520 – 1710 kHz
SW = 1711 – 29999 kHz
FM = 64 – 108 mHz
AIR = 118 – 137 mHz
 
তবে অঞ্চলভেদে ফ্রিকোয়েন্সী রেঞ্জ কম-বেশী হতে পারে। যেমন এই অঞ্চলে মিডিয়াম ওয়েভ 522 – 1620 কিলোহার্টজ। আবার এফএম 88 -108 মেগাহার্টজ।
 
এবার দেখা যাক শর্টওয়েভে ব্রডকাষ্ট ব্যান্ড কিভাবে ভাগ করা হয়েছে
 
120m 2300 – 2495 kHz
90m 3200 – 3400 kHz
75m 3900 – 4000 kHz
60m 4750 – 4995 kHz
49m 5900 – 6200 kHz
41m 7200 – 7450 kHz
31m 9400 – 9900 kHz
25m 11600 – 12100 kHz
22m 13570 – 13870 kHz
19m 15100 – 15830 kHz
16m 17480 – 17900 kHz
15m 18900 – 19020 kHz
13m 21450 – 21850 kHz
11m 25670 – 26100 kHz
 
শর্টওয়েভে বেশ কিছু এমেচার ব্যান্ড আছে, যেগুলি এমেচার রেডিও অপারেটরা ব্যবহার করে থাকেন।
 
160m 1800 – 2000 kHz
80m 3500 – 4000 kHz
60m 5330 – 5400 kHz
40m 7000 – 7225 kHz
30m 10100 – 10150 kHz
24m 12330 – 13200 kHz
20m 14000 – 14350 kHz
17m 18067 – 18168 kHz
15m 21000 – 21450 kHz
12m 24890 – 24990 kHz
10m 28000 – 29700 kHz
 
এই ব্যান্ডগুলির মধ্যেও আবার ভাগ আছে। কোন অংশ হংতো ভয়েস এর জন্য, কোনটা মোর্সকোড, আবার কোন অংশ হয়তো ডিজিটাল ট্রান্সমিশনের জন্য। এই অঞ্চলে ২০ মিটার ব্যান্ড তথা 14000-14350 কিলোহার্টজ ব্যান্ড বেশী ব্যবহার করা হয়।
 
শর্টওয়েভের মধ্যে 26965 – 27405 কিলোহার্টজ সিটিজেনস ব্যান্ড নামে পরিচিত। তবে বাংলাদেশে এর কোন ব্যবহার নাই (খূব সম্ভবত সিবি বাংলাদেশে ওপেন / বৈধ না)।
 
সূত্র : উইকিপিডিয়া এবং অন্যান্য

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।