বেতার বাংলা

বাংলাদেশ বেতারের দ্বিমাসিক ম্যগাজিন বেতার বাংলা। বাংলা মাস অনুযায়ী প্রকাশিত হয়। ফাল্গুন-চৈত্র ১৪২৮ সংখ্যা সদ্য প্রকাশিত হয়েছে এবং গ্রাহকদের কাছে পাঠানো হঢেছে। 

আমি কিছুদিন আগেই নতুন গ্রাহক হলাম। আগে বাংলাদেশ বেতার এর বেতার প্রকাশন দপ্তরে গিয়ে বা ডাকঘর থেকে মানি অর্ডার এর মাধ্যমে গ্রহক চাঁদা পরিশোধ করতে হতো। এখন আপনি ইচ্ছে করলেই ঘরে বসে নগদের মাধ্যমে গ্রাহক চাঁদা পরিশোধ করে পারবেন। ২/৩ দিন আগে রেজিষ্ট্রি ডাকে বর্তমান সংখ্যা এবং ২০২২ সালের ক্যালেন্ডার হাতে পেলাম। দুটো প্রকাশনার মান খূবই ভাল। আগে বেতার বাংলা প্রকাশিত হতো নিউজ প্রিন্টে, এখন প্রকাশিত হচ্ছে সাদা গ্লসি পেপারে। প্রচ্ছদ ও উন্নত মানের শক্ত কাগজে ছাপা। পুরো প্রকাশনা সম্পূর্ণ রঙ্গিন। 

আপনি চাইলে এক বছরের জন্য গ্রাহক হতে পারেন। বাংলাদেশের যে কোন জায়গা থেকে গ্রাহক হওয়া যায়। গ্রহক হতে নগদের মাধ্যমে ১৮২.০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে। নগদ এপ থেকে ০১৮৪৮২৫৯৪০৪ নাম্বারে ১৮২.০০ টাকা পাঠিয়ে আপনার নাম ঠিকানা এবং নগদ নাম্বার, সাথে ট্র্যনজ্যাকশন আইডি বেতার প্রকাশনা দপ্তর এর ফেসবুক পেজে মেসেজ করে জানাতে হবে। আপনি বেতার বাংলা’র ৬টি সংখ্যা ক্রমান্বয়ে পেয়ে যাবেন। এবছর গ্রাহকদের বাংলাদেশ বেতারের ২০২২ সালের ডেস্ক ক্যলেন্ডার ও পাঠানো হয়েছে। 

বেতার বাংলা ফাল্গুন-চৈত্র ১৪২৮ এর প্রচ্ছদ

 
বাংলাদেশ বেতার এর ২০২২ সালের ডেস্ক ক্যালেন্ডার

বেতার শুনুন, বেতারের সাথেই থাকুন।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।