ব্যান্ডওয়াইডথ ফিল্টার

ডিজিটাল রেডিও’তে ব্যান্ডওয়াইথ কন্ট্রোল করে রিসেপশন কে আরো কিছুটা ভাল করা যায়। যেমন ঢাকায় মিডিয়াম ওয়েভে যদি আপনি ৬৩০, ৬৯৩ বা ৮১৯ কিলোহার্টজ এর আশেপাশে কোন ফ্রিকোয়েন্সী’তে টিউন করেন তাহলে তেমন কিছু হয়তো শুনতেই পারবেন না ঢাকা কেন্দ্রের জন্য। ঢাকা কেন্দ্র এতোটাই শক্তিশালি যে ৬২১, ৬৩৯ বা ৬৮৪, ৭০২ অথবা ৮১০, ৮২৮ কিলোহার্টজ পর্যন্ত কিছুটা আওয়াজ পৌছায়। বিশেষ করে ঢাকা ক ১০০০ কিলোওয়াট এর শক্তিশালি ট্রান্সমিটার এর কারণে ৬৮৪ বা ৭০২ কিলোহার্টজে ও কিছুটা চলে আসে। এরকম শক্তিশালি ষ্টেশন থাকলে পাশের ষ্টেশন তেমন একটা শোনা যায় না। তারপর নানা ধরনের নয়েজ তো আছেই।
এই ব্যান্ডওয়াইথ কন্ট্রোল করে পাশের ষ্টেশনের ইন্টারফারেন্স অথবা নয়েজ কিছুটা কমিয়ে ফেলা যায়। দিনের বেলা মিডিয়াম ওয়েভে ইন্টারফারেন্স তেমন একটা নাই, তবে শো শো আওয়াজ হয় খূব। আপনাদের আজকে ৫৯৪ কিলোহার্টজ এ আকাশবানী মৈত্রী তে এই ব্যান্ডওয়াইডথ কন্ট্রোল দিয়ে কিভাবে শো শো আওয়াজ কিভাবে কিছুটা কমানো যায়। পাশে যে সুইচটি ব্যবহার করেছি সেটি টোন কন্ট্রোল। টেকসান পিএল-৯৯০ এ মিডিয়াম ওয়েভে ৯, ৫, ৩.৫ এবং ২.৩ কিলোহার্টজ ফিল্টার আছে। এগুলো ব্যবহার করে কেমন শোনা যায় সেটি ভিডিও’তে দেখানোর চেষ্টা করেছি। কোন একদিন রাতে ইন্টারফারেন্স কিভাবে কমানো যায় সেটি দেখাবো।
 
হ্যাপি ডিএক্সইং

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।