প্যাটার্ন পেপার প্রিন্ট

প্যাটার্ন পেপারগুলো সাধারণত বর্গাকার হয়ে থাকে। যেমন ৬ x ৬ / ৭ x ৭ / ৮ x ৮ … ১২ x ১২ ইঞ্চি সাইজের। প্যাটার্ণ পেপারগুলোর ফরম্যাটও বিভিন্ন হয়ে থাকে। কিভাবে পিকচার ফরম্যাট (JPG / PNG) প্যাটার্ণ পেপার বাসায় ব্যবহৃত সাধারণ ইঙ্কজেট প্রিন্টার দিয়ে এ৪ কাগজে প্রিন্ট করবো সেটা আজ দেখবো।

প্রথমে নেট থেকে ডিজিটাল পেপার প্যাকটি ডাউনলোড করে নিন। শুরুতে এ্টি জিপ (zip) ফাইল হিসেবে পাবেন। এক্সট্র্যাক্ট করার পর একই নামের ফোল্ডারে আলাদা আলাদা ছবির ফাইল পাবেন। আমি উদাহরণ হিসেবে এমনই একটি ফাইল IrfanView সফটওয়্যার দিয়ে খুলেছি (১ম চিত্র)।

প্রিন্ট করার জন্য মেনু থেকে File > Print ক্লিক করুন (২য় চিত্র)

ছবির মতো একটি উইন্ডো ওপেন হবে (৩য় ছবি)। ছবিতে Print Size অংশে দেখবেন Strech to page (no aspect ratio) সিলেক্ট হয়ে আছে। প্রিভিউ এ দেখবেন প্রিন্ট করলে কেমন দেখা যায় সেটা দেখাচ্ছে। ষ্ট্রেচ করলে ছবি সাধারণত নষ্ট হয়ে যায়।

আপনাকে Best fit to page (aspect ratio) সিলেক্ট করতে হবে (৪র্থ ছবি)। প্রিভিউটি খেয়াল করুন।

এ৪ সাইজের পেপারে প্রিন্ট করলে ১২ x ১২ ইঞ্চি সাইজের প্যাটার্ণ পেপার সাধারণত ৮ x ৮ ইঞ্চি সাইজে প্রিন্ট হবে। নিচের দিকে খালি থাকবে। যদি দেখেন আপনার পেজ পেপারের মাঝে প্রিন্ট হচ্ছে (উপরে / নিচে খালি) তাহলে Position on paper অংশে centered থেকে টিক তুলে দিন।

অন্য ফরম্যাট এর প্যাটার্ণ পেপার কিভাবে প্রিন্ট করবেন সেটা অদূর ভবিষ্যতে জানাবো। কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। সাধ্যমতো চেষ্টা করবো উত্তর দেয়ার।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *