বিশ্ব বেতার দিবস

World Radio Day is an annual event celebrated on February 13th to recognize the role that radio plays in bringing people together and promoting communication and understanding across cultures. The day was declared by the UNESCO in 2011 and is observed by radio stations, organizations, and individuals around the world.

The theme of World Radio Day changes each year, but it is always focused on promoting the importance of radio as a medium for education, entertainment, and information. Radio is considered a unique and powerful tool for reaching people in remote and isolated areas, as well as for building community and fostering dialogue.

In many countries, World Radio Day is marked with special programming, events, and activities aimed at highlighting the role of radio in promoting peace, democracy, and human rights. Some events may include radio shows, concerts, debates, and workshops.

The goal of World Radio Day is to celebrate the power of radio as a medium and to encourage more people to get involved with radio and to support its development. Whether you listen to the radio, work in the radio industry, or simply appreciate the role that radio plays in our lives, World Radio Day is a chance to celebrate and to reflect on the importance of this unique and powerful medium. 
– Generated by ChatGPT


ইউনেস্কো কর্তৃক ২০১১ সালে ঘোষিত বিশ্ব বেতার দিবস প্রতিবছর ১৩ই ফ্রেব্রুয়ারী পালিত হয়। বেতার মানুষের মধ্যে যোগাযোগ, বোঝাপড়া এবং সংস্কৃতি প্রচারে যে ভূমিকা রাখে তা স্বীকৃতি দিতেই এই দিবসের আয়োজন। সারা বিশ্বের বিভিন্ন বেতার কেন্দ্র, সংস্থা এবং সংশ্লিষ্ট লোকজন এটি পালন করে থাকে।

বিশ্ব বেতার দিবসের থিম প্রতি বছর পরিবর্তিত হয়, তবে এটি সর্বদা শিক্ষা, বিনোদন এবং তথ্যের মাধ্যম হিসাবে রেডিওর গুরুত্ব প্রচারের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। প্রত্যন্ত এবং বিচ্ছিন্ন এলাকার মানুষের কাছে পৌঁছানোর পাশাপাশি সম্প্রদায় গড়ে তোলা এবং সংলাপকে উৎসাহিত করার জন্য রেডিও একটি অনন্য এবং শক্তিশালী হাতিয়ার হিসাবে বিবেচিত হয়।

বিভিন্ন দেশে বিশ্ব বেতার দিবস শান্তি, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের প্রচারে বেতারের ভূমিকা তুলে ধরার লক্ষ্যে বিশেষ অনুষ্ঠান, ইভেন্ট এবং কার্যক্রমের মাধ্যমে উদযাপন করা হয়। কিছু ইভেন্টে রেডিও শো, কনসার্ট, বিতর্ক এবং কর্মশালা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

বিশ্ব বেতার দিবসের লক্ষ্য হল বেতারের শক্তিকে একটি মাধ্যম হিসাবে উদযাপন করা এবং আরও বেশি লোককে রেডিওর সাথে সম্পৃক্ত হতে এবং এর উন্নয়নে সহায়তা করার জন্য উৎসাহিত করা। বেতার শ্রোতা কিংবা বেতার কেন্দ্র / সংস্থা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যে ই হোন না কেন আপনার জন্য বিশ্ব বেতার দিবস এই শক্তিশালী মাধ্যমটির গুরুত্ব প্রতিফলিত করার একটি অনন্য সুযোগ। 
– গুগল ট্রান্সশ্লেট দ্বারা অনুবাদকৃত এবং রিফাত জামিল ইউসুফজাই কর্তৃক সম্পাদিত

বিশ্ব বেতার দিবস ২০২৩ এর প্রতিপাদ্য বিষয় হলো বেতার ও শান্তি

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।