হাইপ

আজ (আগষ্ট ৩১, ২০২৩) সকালে নাশতা না খেয়েই বাসা থেকে বের হতে হয়েছিলো। কিছু ব্লাড টেষ্ট ছিলো যেগুলো খালি পেটে করতে হবে। তারপর ছিলো এক সরকারী অফিসে কাজ। কাজ শেষে দেখি প্রায় সাড়ে দশটা বাজে।
 
হাটতে হাটতে চলে এলাম জাফরান রেস্তোরার সামনে। উত্তরাবাসির কাছে এর খূব প্রশংসা শুনেছি। ফুড ব্লগারাও বেশ কিছু ভিডিও তৈরী করেছেন। তাই ভাবলাম আজকের নাশতা এখানে হোক।
 
অর্ডার দিলাম গরুর কলিজা ভুনা আর পরোটা। খেয়ে উঠে বিল দিলাম ২৩০ টাকা। কলিজা ভুনা ১৮০, ২ পরোটা ৩০ আর পানি ২০ টাকা। খাবারের মান এমন কিছু আহামরি মনে হয় নাই যে আবার খেতে যাওয়ার ইচ্ছে হবে।
 
পুরাই হাইপড একটি রেস্তোরা।
আর কর্মচারীরা তো এক একজন লাট সাহেব বলা চলে।

ফেসবুক মন্তব্য

About the author

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।