নারায়নগঞ্জ ভ্রমণ

আপাতত ঢাকা-সারায়নগঞ্জ-ঢাকা ভ্রমণ পরিকল্পনা এটি। ঢাকা থেকে ট্রেনে নারায়নগঞ্জ যাবো, ফিরবো বাসে। কারণ ঢাকা-নারায়নগঞ্জ ট্রেন দিনে মাত্র ‌১৬ বার। বাস সারাদিনই চলে, কিছুক্ষণ পরপর। আবার একাধি কোম্পানির বাস চলাচল করে।

ঢাকা-নারায়নগঞ্জ ট্রেনের সময়ষূচী

নারায়নগঞ্জ কমিউটার​

ট্রেনের নাম প্রারম্ভিক ষ্টেশন ছাড়ার সময়
নারায়নগঞ্জ কমিউটার  ঢাকা সকাল ০৪:৩০
নারায়নগঞ্জ কমিউটার  নারায়নগঞ্জ সকাল ০৫:৪৫
নারায়নগঞ্জ কমিউটার  ঢাকা সকাল ০৬:৫৫
নারায়নগঞ্জ কমিউটার নারায়নগঞ্জ সকাল ০৮:০০
নারায়নগঞ্জ কমিউটার ঢাকা সকাল ০৯:১৫
নারায়নগঞ্জ কমিউটার নারায়নগঞ্জ সকাল ১০:২৫
নারায়নগঞ্জ কমিউটার ঢাকা দুপুর ১২:২৫
নারায়নগঞ্জ কমিউটার নারায়নগঞ্জ দুপুর ০১:৩৫ (১৩:৩৫)
নারায়নগঞ্জ কমিউটার ঢাকা  দুপুর ০২:৪৫ (১৪:৪৫)
নারায়নগঞ্জ কমিউটার নারায়নগঞ্জ দুপুর ০৩:৫৫ (১৫:৫৫)
নারায়নগঞ্জ কমিউটার ঢাকা  বিকাল ০৫:০৫ (১৭:০৫)
নারায়নগঞ্জ কমিউটার নারায়নগঞ্জ সন্ধ্যা ০৬:২০ (১৮:২০)
নারায়নগঞ্জ কমিউটার ঢাকা সন্ধ্যা ০৭:৪৫ (১৯:৪৫)
নারায়নগঞ্জ কমিউটার নারায়নগঞ্জ সন্ধ্যা ০৮:৪৫ (২০:৪৫)
নারায়নগঞ্জ কমিউটার ঢাকা রাত ০৯:৫৫ (২১:৫৫)
নারায়নগঞ্জ কমিউটার নারায়নগঞ্জ রাত ১১:০৫ (২৩:০৫)

প্রতিটি ট্রেনই ৫/১০ মিনিট দেরীতে ছাড়ে। ভাড়া ২০ টাকা। সময় লাগার কথা ৫৫ মিনিটের মতো, বাস্তবে লাগে ১ঘন্টার কিছু বেশী।বাসের ভাড়া ৫০ টাকা।

এই কমিউটার ট্রেনটি কমলাপুর রেলওয়ে ষ্টেশন থেকে যাত্রা শুরুর পর গেন্ডারিয়া, শ্যামপুর বড়ইতলা, পাগলা, ফতুল্লা, চাষাড়া এবং সর্বশেষে নারায়নগঞ্জ ষ্টেশনে থামে। কমলাপুর এবং নারায়নগঞ্জ ষ্টেশনের মধ্যবর্তী ষ্টেশনগুলিতে ১-২ মিনিটের যাত্রাবিরতী করে। ট্রেনটি কমলাপুর রেলওয়ে ষ্টেশনের শহরতলী প্ল্যাটফর্ম থেকে যাতায়াত করে থাকে। 

ফটো ক্রেডিট : Abrar mahir 2502, CC0, উইকিমিডিয়া কমন্স দ্বারা 

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।