শব্দ দূষণ

খুকুমনি ফাউন্ডেশন নামের এক এনজিও গরীব এবং পথশিশুদের খাবার দেয়ার জন্য ফান্ড কালেক্ট করতে প্রায়ই এলাকায় আসে। তবে সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো উচ্চ শব্দে একটা মেগাফোন দিয়ে প্রচারনা চালানো। আবার শব্দ দূষনের জন্য ক্ষমাও চেয়ে নেয় শুরুতে। এভাবে আবাসিক এলাকায় উচ্চ শব্দে মেগাফোন দিয়ে প্রচারনা চালিয়ে তাদের কতটুকু ফান্ড কালেক্ট হয় জানি না, তবে শব্দের কারণে ব্যাপক মেজাজ খারাপ হয়।
 
ইদানিং এই রকম মেগাফোন হাতে ভিক্ষুক ও দেখি ২ জন। একজন তো প্রায় প্রতিদিন ই আসেন। আরেকজনকে হুইলচেয়ারে মাঝে মধ্যে দেখি।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।