মিনিসো

মিনিসো

দূপুর ১২টায় ওপেন হওয়ার কথা। আমি ১১:০০ টার দিকে হাটতে হাটতে গেলাম। গেট দিয়ে ঢোকার সময়ই দেখলাম বিশাল বড় লাইন। সব পোলাপান। গার্জিয়ানও ছিলেন কিছু। আমি লাইনে দাঁড়িয়ে সময় দেখলাম ১১:৫১ বাজে। এরপর অপেক্ষার পালা।

গুগল ম্যাপ সমাচার

শাহ মখদুম এভ্যেনিউ এর একটা রুফটপ রেষ্টুরেন্ট গিয়ে হাজির হলাম, এটাও গুগল ম্যাপের কারসাজিতে। সার্চ দিয়েছিলাম লা টিং টিং রেষ্টুরেন্ট উত্তরা লিখে। গুগল ডিরেকশন দিয়ে এখানে নিয়ে এসে জানালো এখানে ফরেষ্টি রফটপ রেষ্টুরেন্ট। সোজা উপরে উঠে গেলাম। আর খোঁজাখুঁজির ঝামেলা না করে।

উন্মাদ

উন্মাদ

সেদিন ফেসবুকেই হঠাৎ করেই একটা ভিডিও চোখে পড়লো। আহসান হাবিব মোড়ক উন্মোচন করছেন ‘উন্মাদ ভলিউম ১’ এর। তখনই মনে হলো এবার এটা কিনতেই হবে। কমিক্স মেলায় গিয়ে কিনেও আনলাম। উল্টেপাল্টে দেখেছি কেবল, পড়া শুরু করবো খূব তাড়াতাড়ি।

শেয়ার বাজার

৫ লাখ টাকার শেয়ারের বর্তমান মূল্য ৩.৫ লাখ টাকা, মানে ১.৫ লাখ টাকা নাই। শতকরা হিসেবে ৩০% নাই।
মাঝে মাঝে মনে হয় সব বিক্রি করে টাকা ক্যাশ করে ব্যাংকে রেখে দেই। এই যন্ত্রণা আর ভাল লাগে না।

৯৩ পয়সা প্রতি গ্রাম

৯৩ পয়সা প্রতি গ্রাম

বেছে বেছে নিলাম কিছু খাবার। ওজন করে বললো ৩৩০ টাকা, ৩৫৫ গ্রামের মতো ওজন ছিলো। পে করে খেতে বসলাম। যতটুকু নিয়েছিলাম, খেতে ভালই লাগছিলো। বিশেষ করে মাশরুম আর জেলাপিনো, সাথে রাইসও ভাল ছিলো।

ছবি তোলার বিড়ম্বনা

ইদানিং কোথাও বেড়াতে গিয়ে ফটো তুলতে গেলে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। দেখা যায় সেখানে সব জোড়ায় জোড়ায় বসে আছে। কেবল বসে গল্প করলে কথা ছিলো। কিন্তু তাদের আচার-আচরণ দেখলে ছবি তোলার বদলে উল্টা দিকে হাটা দিতে হয়। ঢাকা শহর তো বটেই মফস্বলেও একই অবস্থা। মফস্বলে আবার বোরকাওয়ালীর সংখ্যা বেশী। তো সেদিন ইদ্রাকপুর দূর্গ দেখতে গিয়ে একই অবস্থা। যদিও সেরকম ভিড় ছিলো না। আর মাঝে মধ্যে টুকটাক কিছু কাহিনী তো থাকেই।

মুক্তারপুর ব্রীজ থেকে ধলেশ্বরী নদী

ইদ্রাকপুর দূর্গ (১)

বাস কাউন্টারের সুপারভাইজার বলে দিয়েছিলো মুক্তারপুর ব্রিজ পার হয়ে নামতে। সেখান থেকে অটো’তে ইদ্রাকপুর দূর্গে যেতে হবে। নামার সময় ইদ্রাকপুর দূর্গের কথা শুনে বাসের হেলপার / ড্রাইভার কেউ দেখি চিনে না। অটোওয়ালারাও চিনে না। পরে পথচলতি এক অটো থামিয়ে জিজ্ঞেস করতে অটোওয়ালা বলে আপনি মনে হয় কেল্লার কথা বলতেছেন। গুগল সার্চ করে চবি দেখাতেই সে বলে এটাই কেল্লা।

আব্বার কবর

মৃত্যুবার্ষিকী

দেখতে দেখতে ২ বছর পার হলো। আব্বা মারা গেলেন ডিসেম্বর ১৩, ২০২২ সালে আর আজ ২০২৪ সাল। আম্মা চলে গিয়েছিলেন ২০২১ সারের মে মাসের ৪ তারিখ। আগামী বছর (২০২৫) ৪ বছর পূর্ণ হবে। সময় কিভাবে যে যায়।

CMF Watch Pro 2 by Nothing

স্মার্ট ওয়াচ

ভাগ্নে আর ভাগ্নে বউ এখন প্রবাসী। কয়েকদিন আগে দেশে আসলো দু’জনে। পরদিন আমাকে উপহার দিলো CMF Watch Pro 2 by Nothing, চমৎকার একটি স্মার্টওয়াচ। দুই দিন হয় ব্যবহার করছি। গতবার ইচ্ছে ছিলো জিপিএস সহ একটা স্মার্টফোন কেনার। এই উপহার পেয়ে সেই আশা পুরণ হয়েছে। এখনও কিছু কিছু বিষয় বুঝতে বাকি আছে। হয়তো আরো কয়েকদিন লাগবে সবকিছু বুঝে উঠতে।