স্মার্ট ওয়াচ

স্মার্ট ব্যান্ড বা ওয়াচ আমার দরকার দুটো কারণে। প্রথমত সময় দেখার জন্য। দ্বিতীয়ত প্রতিদিন কতটুকু হাটলাম সেটার হিসাব রাখার জন্য। বাকি সব কিছুর জন্য আলাদা আলাদা যন্ত্র আছে। যেমন ব্লাড প্রেশার মাপার জন্য ডিজিটাল বিপি মেশিন আছে। সেটা থেকেই হার্ট রেট জানতে। ওজন মাপার ডিজিটাল স্কেল আছে। SpO2 এর জন্য অক্সি মিটার আছে।

মোবাইল বিভ্রাট

বৃহস্পতিবার সকাল। বিছানায় শুয়েই মোবাইল হাতে নিলাম। মোবাইলের পিছন দিকটা কেমন যেন ঠেকলো। কালো ব্যাক কভার থাকাতে তেমন বুঝা যাচ্ছিলো না। ব্যাক কভার সরাতেই তো চক্ষু চড়ক গাছ। মোবাইলের পিছনে মাঝের অংশ বাঁকা হয়ে ফুলে আছে। এতোটাই ফুলেছে যে দুই সাইডের আঠা উঠে ভিতরের অংশ দেখা যাচ্ছে। উপর আর নিচের অংশটুকু কেবল লেগে আছে বডির সাথে। এর আগেও ইনফিনিক্স স্মার্ট ২ প্রো মোবাইলে একই সমস্যা হয়েছিলো। ব্যাটারী ফুলে যাওয়ায় সেটা আর ব্যবহার করি নাই। পরে শাউমি রেড মি নোট ৮ কিনেছিলাম। বছর ৩/৪ পরে এটাতেও একই সমস্যা হলো। 

স্মার্ট জীবন

গত কিছুদিন থেকে নিজের ওজন নিয়ে রীতিমতো যুদ্ধ করছি। ওজন এমনিতেই বেশী, তারপর আছে ডায়বেটিসের হাতছানি। বছর খানেক আগে একবার শুরু করেছিলাম। ওজন ৮৯ কেজি থেকে নেমে ৮১ কেজি হয়েছিলো। এরপর অনেক চেষ্টা করেও আর কমাতে পারি নি। ফলাফল – উৎসাহে ভাটা পরেছিল। ডেঙ্গুর সিজনে জ্বর এবং অন্যান্য কিছু প্রব এর কারণে মনে হয়েছিলো ডেঙ্গু হয়েছে। পরে জানা গেলো ডেঙ্গু না। কয়েকদিন আগে আবার শরীর খারাপ হওয়ায় ডাক্তারের সাথে কথা বললাম। উনি ব্লাড সুগার চেক করতে বললেন। দেখা গেলো রক্তে শর্করার মাত্রা কিঞ্চিত বেশী। ওজন মাপালাম, সেটাও দেখা গেল বেড়ে ৮৫ কেজি হয়েছে।