বিশ্বাসের খেসারত

বিশ্বাস করলে বেশীর ভাগ সময়ই ঠকতে হয়। সাম্প্রতিক কালে যমুনা ফিউচার পার্কের এক দোকান থেকে ডিজেআই একশন ফোর নিয়েছিলাম। ব্যবহার ভালই ছিলো। এরপর ডিজেআই মাইক টু আর একটা মেমরি কার্ড কেনার প্রয়োজন হলো তখন তাদের দোকানেই সরাসরি চলে গেলাম। তারা মাইক টু এর দাম নিলো ১২৫০০ টাকা। আমি খুশী মনেই বাসায় ফিরে আসলাম। রাতে ফেসবুকে তাদের পাশের দোকানের পোষ্ট চোখে পড়লো। এই দোকানটিও তাদের সিষ্টার কনসার্ন বলেই জানি। সেখানে মাইক টু এর দাম ১২ হাজার টাকা। মানে আমার কাছ থেকে ৫০০ টাকা বেশী নেয়া হয়েছে। এখানে আমি নিজের দোষটাই দেখছি, কেন বিশ্বাস করতে গেলাম, কেন আরো ২/৩টা দোকান ঘুরে দাম যাচাই করলাম না। করলে এই ৫০০ টাকা বেঁচে যেতো।

আপনাদের কি এমন অভিজ্ঞতা হয়েছে কথনও ? কমেন্টে জানাবেন আশা করি।
ফটো ক্রেডিট : ChatGPT

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।