আমরা খূব ইমোশনাল জাতি। একটুতেই মাথায় তুলে ফেলি আবার একটুতেই ছুড়ে ফেলে দেই। কোটা সংস্কার নিয়ে সবাই বেশ সরগরম ছিলো। যারা ফ্রন্টে ছিলো তারা ভেবেছিলো আহারে সবাই তো আমাদের পক্ষেই। একটা সময় পরে উচিত ছিলো সরে যাওয়া, যায় নাই। ফলাফল – সূযোগ-সন্ধানীরা সাফল্য লুট করে নিজেদের সার্থে দীর্ঘায়িত করতে চাইছিলো আন্দোলন। এখন দেখেন অবস্থা।
বাচ্চাদের এই আন্দোলনও আমার ধারণা মূখ থুবড়ে পড়বে কুটিল রাজনীতির কাছে। যতটুকু অর্জন হয়েছে এই কয়দিনে তাও ভেসে যাবে অযথা দীর্ঘায়িত কবলে। সরকার তো কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেই। গ্রেফতার হয়েছে চালক, সহকারী এমনকি বাস মালিকও। বাসের রুট পারমিট / রেজিষ্ট্রেশন ও বাতিল হয়েছে। এখন পরবর্তী পদক্ষেপ পর্যবেক্ষনের পালা। যদি সরকার সঠিক পদক্ষেপ গ্রহনে ব্যর্থ হয় তো রাস্তায় ফিরে আসার সূযোগ তো থাকছেই। মনে রাখতে হবে সরকারের ভিতরে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহন করার মতো লোকের অভাব নাই। কিছু কিছু পুলিশ সদস্যের অস্বাভাবিক আচরণ দেখলে সেটা আশা করি বুঝতে পারার কথা।
ফেসবুক ষ্ট্যাটাস আগষ্ট ২, ২০১৮
কোটা সংস্কার এবং নিরাপদ সড়কের দাবীতে ছাত্র আন্দোলন
ফেসবুক ষ্ট্যাটাস আগষ্ট ২, ২০১৮
কোটা সংস্কার এবং নিরাপদ সড়কের দাবীতে ছাত্র আন্দোলন
ফেসবুক মন্তব্য