মেট্রোরেলের সময়সূচি

উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে প্রথম ট্রেন সকাল ০৭ঃ১০, দ্বিতীয় ট্রেন ০৭ঃ২০ ছাড়বে (এই ট্রেনে শুধুমাত্র Rapid Pass বা MRT Pass ব্যবহারকারীরা উঠতে পারবেন)। এরপর তৃতীয় ট্রেন ছাড়বে ০৭ঃ৩০ এ। চতুর্থ ট্রেন ০৭ঃ৩৮, পঞ্চম ট্রেন ০৭ঃ৪৬ , এভাবে প্রতি ০৮ মিনিট পরপর উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে ট্রেন আসবে সকাল ১১ঃ৪৮ পর্যন্ত। ১১ঃ৪৯ থেকে বিকাল ০৩ঃ১২ পর্যন্ত প্রতি ১২ মিনিট পরপর ট্রেন আসবে। এরপর ০৩ঃ১৩ থেকে রাত ০৮ঃ০০ পর্যন্ত প্রতি ০৮ মিনিট পরপর উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল অভিমূখে ট্রেন চলবে।
 
মতিঝিল স্টেশন থেকে প্রথম ট্রেন ছাড়বে সকাল ০৭ঃ৩০, দ্বিতীয় ট্রেন ছাড়বে ০৭ঃ৪০, তৃতীয় ট্রেন ছাড়বে ০৭ঃ৫০, চতুর্থ ট্রেন ০৮ঃ০০ এ। এরপর সকাল ০৮ঃ০১ থেকে দুপুর ১২ঃ০৮ পর্যন্ত প্রতি ০৮ মিনিট পরপর ট্রেন চলবে। দুপুর ১২ঃ০৯ থেকে বিকাল ০৩ঃ৫২ পর্যন্ত প্রতি ১২ মিনিট পরপর ট্রেন ছাড়বে। পুনঃরায় বিকাল ০৩ঃ৫৩ থেকে রাত ০৮ঃ৪০ পর্যন্ত প্রতি ০৮ মিনিট পরপর ট্রেন ছাড়বে মতিঝিল থেকে উত্তরার দিকে।
 
মতিঝিল থেকে রাত ০৮ঃ০০ এর পর উত্তরার দিকে ছেড়ে আসা ট্রেনে শুধুমাত্র Rapid Pass / MRT Pass ব্যবহারকারীরা এবং উক্ত তারিখ রাত ০৭ঃ৫০ এর আগে সিঙ্গেল জার্নি টিকেট ক্রয়কারীরা ভ্রমণ করতে পারবেন। (সতর্কতা : সিঙ্গেল জার্নি টিকেট নিয়ে স্টেশনের বাহিরে যাওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ)
 
MRT Pass ক্রয় ও রিচার্জ করা যাবে প্রত্যেক স্টেশন থেকে সকাল ০৭ঃ১৫ থেকে রাত ০৭ঃ৫০ পর্যন্ত। ৭ঃ৫০ এর পর সকল স্টেশনেই টিকেট বিক্রয় অফিস, টিকেট ভেন্ডিং মেশিন বন্ধ হয়ে যায়।।
 
বিশেষ ভাবে উল্লেখ থাকে যে, প্রত্যেক ট্রেন-ই প্রত্যেকটি স্টেশনে থামবে। বর্তমানে চালু থাকা স্টেশনগুলো হচ্ছে- উত্তরা উত্তর স্টেশন, উত্তরা সেন্টার স্টেশন, উত্তরা দক্ষিণ স্টেশন, পল্লবী স্টেশন, মিরপুর ১১ স্টেশন, মিরপুর ১০ স্টেশন, কাজীপাড়া স্টেশন, শেওড়াপাড়া স্টেশন, আগারগাঁও স্টেশন, বিজয় সরণি স্টেশন, ফার্মগেট স্টেশন, কারওয়ান বাজার স্টেশন, শাহবাগ স্টেশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন, বাংলাদেশ সচিবালয় স্টেশন ও মতিঝিল স্টেশন। (এছাড়াও কাজ চলমান আছে কমলাপুর স্টেশনের, এই স্টেশনটি ২০২৫ সালে চালু হওয়ার কথা রয়েছে)
 
সাপ্তাহিক বন্ধঃ শুক্রবার।
(সংগৃহিত)

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।