অন্তর্বর্তী সরকার

গত প্রায় দেড় মাসব্যাপী ছাত্র আন্দোলনের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং দেশ ত্যাগের ৩দিন পর ড. মোহা্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে ১৭ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ শপথ নিয়েছেন। ড. মোহাম্মদ ইউনুস বাদে বাকিদের নাম ও পরিচিতি

ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

ড. আসিফ নজরুল, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আদিলুর রহমান খান, সম্পাদক, অধিকার

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, পরিবেশকর্মী

নূরজাহান বেগম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, গ্রামীণ শিক্ষা

নাহিদ ইসলাম, শিক্ষার্থী, সমন্বয়ক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, শিক্ষার্থী, সমন্বয়ক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

এম সাখাওয়াত হোসেন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার

ফরিদা আখতার, মানবাধিকারকর্মী

সুপ্রদীপ চাকমা, চেয়ারম্যান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড

এএফ হাসান আরিফ, আইনজীবী

মো. তৌহিদ হোসেন, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব

বিধান রঞ্জন রায়, মনোবিদ

আ ফ ম খালিদ হোসেন, ইসলামী শিক্ষাবিদ

শারমিন মুরশিদ, মানবাধিকারকর্মী

ফারুক-ই-আজম, মুক্তিযোদ্ধা 

বিন্তারিত পাবেন এই লিংকে 

ভাল থাকুন, নিরাপদে থাকুন।

ফটো ক্রেডিট : যুগান্তর

 

 

 

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।