আর্টিকেল রাইটিং

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে নিবন্ধ লিখে অর্থ উপার্জনের সুযোগ আজকাল খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে নিবন্ধ তৈরি করা দ্রুত এবং সহজ হয়েছে। এটি লেখকদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

প্রথমে, আপনি একটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে নিবন্ধন করতে পারেন (যেমন Upwork, Fiverr)। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিগত ব্যবসার জন্য এখানে নিবন্ধ লেখার কাজ পাওয়া যায়। আপনি গ্রাহকের চাহিদার উপর ভিত্তি করে দ্রুত নিবন্ধ তৈরি করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সরঞ্জাম ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

দ্বিতীয়ত, ব্লগিং করে আয় করতে পারেন। আপনি আপনার নিজের ব্লগ খুলতে পারেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে নিয়মিত নিবন্ধ তৈরি করতে পারেন এবং আপনার ব্লগ সাইটে প্রকাশ করতে পারেন। গুগল অ্যাডসেন্স বা স্পনসরশিপের মাধ্যমে ব্লগ থেকে আয় করা যায়। ভালো বিষয়ের উপর মানসম্পন্ন নিবন্ধ ওয়েবসাইট ভিজিটর বাড়াবে এবং আয়ের সুযোগ বাড়াবে।

তৃতীয়ত, কন্টেন্ট মার্কেটিং বা কপিরাইটিং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমেও গ্রাহকদের জন্য নিবন্ধ তৈরি করা যেতে পারে। বিশেষ করে, AI দ্বারা লিখিত নিবন্ধগুলি SEO (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান) এর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে, যা অনলাইন মার্কেটিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

যাইহোক, আপনার নিজের সৃজনশীলতা এবং ভাষার দক্ষতা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ এবং শুধুমাত্র কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর নির্ভর করা সঠিক হবে না। আপনার পাঠকদের জন্য মানসম্পন্ন নিবন্ধ তৈরি করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার টুলসগুলির সাথে আপনার জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতার ব্যবহার আপনার উপার্জনের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলবে।

(এআই দ্বারা লিখিত। পরে রিরাইট করা হয়েছে। Plagiarism Check এ উৎরে গেছে, কিন্তু এআই িডটেকশনে ফেল, মানে এটি যে এআই দ্বারা লিখত সেটি ধরা পড়েছে)

ছবি : এআই দ্বারা নির্মিত

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।