উত্তরায় পরিস্থিতি

বিকালে ঘন্টাখানেক উত্তরার রাস্তায় চক্কর দিয়ে আসলাম। অবস্থা স্বাভাবিক। গাড়ী চলছে, মানুষও বের হয়েছে। দূপুরে খবর শুনেছিলাম বিএনএস সেন্টারের কাছে ছাত্র-অভিভাবক সমাবেশ করেছে। পাশেই আবার ছাত্রলীগ ছিলো। আর সামনে ছিলো পুলিশ-বিডিআর। আমি যখন ঐ এলাকা পার হচ্ছি তখন দেখলাম কিছু পুলিশ আর বিডিআার সদস্য আছেন। সামনে একটা এপিসি রাখা। বাকি সব রাস্তা আবার কর্মচঞ্চল হয়ে উঠছে। এই অবস্থা বিরাজ করুক এই কামনা। 

দুই দিন আগে ১১ নাম্বার সেক্টরে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছিলো।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।