এ জার্নি বাই থ্রি হুইলার

মফস্বলে এক উপজেলা থেকে আরেক উপজেলায় যেতে হলে অনেক সময়ই তিন চাকার বাহনই অন্যতম বাহন। ঘটনা হলো অনেক উপজেলাই জাতীয় মহাসড়কের পাশে এবং মহাসড়কে এসব তিন চাকার বাহন চলাচল আইনতঃ নিষিদ্ধ। বাস্তবতা হলো এইসব এলাকায় বাস সার্ভিস তেমন নাই, বেশীর ভাগই আন্তঃজেলা বাস। তারা এসব খুচরা যাত্রী নিতে আগ্রহী না। লোকাল যেসব বাস জেলার মধ্যেই চলাচল করে তারাও নিজেদের ইচ্ছা মতো যাত্রী তুলে। ফলাফল তিন চাকার বাহন অবাধে এসব মহাসড়কে চলছে এবং যাত্রী সাধারণও উঠছে।
 
সম্প্রতি ঘাটাইলে কয়েকবার বেড়াতে গিয়ে আশে পাশের উপজেলায় গিয়েছিলাম। প্রথমবার ধনবাড়ী যাওয়ার সময় ঘন্টাখানেক দাড়িয়ে থেকে ধনবাড়ী যাওয়ার বাস পেয়েছিলাম। ফেরার পথে একই রুটের বাস ঘাটাইলের যাত্রী নেয় নাই। বাধ্য হয়ে ইজি বাইক আর মাহিন্দ্রা দিয়ে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঘাটাইলে ফেরত এসেছিলাম।
 
এরপর গোপালপুর যাওয়ার সময় মাহিন্দ্রা যোগেই গিয়েছি এবং এসেছি। আমি ইচ্ছে করেই ড্রাইভারের ডান পাশে বসেছিলাম।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।