যতো দিন যাচ্ছে ততো্ বেশী করে দূর্নীতির খবর আসছে। কয়েক বছর আগে প্রথম শোনা যায় স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক দূর্নীতির কথা। সেসময় সেটি ধামাচাপা দেয়া হয় এক অর্থে। জানা যায় সাধারণ এক কর্মচারী এবং তার স্ত্রী কোটি কোটি টাকা পাচার করেছেন অস্ট্রেলিয়াতে। এখন তারা সেখানেই সুখে-শান্তিতে বসবাস করছেন। আবজালের দূর্নীতির খবর এই লিঙ্কে। আরো একটি খবর।
এরপর আসে রুপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কেনাকাটায় ব্যাপক দূর্নীতির কথা। বালিশ কান্ড নামে পরিচিত সেই দূর্নীতিতে প্রতিটি বালিশ কিনতে খরচ দেখানো হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা। আর প্রতিটি বালিশ আবাসিক ভবনের খাটে তোলার মজুরি দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা। দূদক তদন্ত করে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করলেও এখন আর কোন ফলোআপ নাই। বিস্তারিত জানবেন এই লিঙ্কে।
এরপর থেকে মনে হয় অব্যাহত ভাবে দূর্নীতির খবর আসছেই। সাম্প্রতিক সময়ে করোনা ভাইরাসের সময়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের অধীন বিভিন্ন বিভাগে দূর্নীতি যেন মাথাচারা দিয়ে উঠেছে। কয়েকজন গ্রেফতার হলেও এর সাথে জড়িত রাঘব-বোয়ালদের টিকিটিও খূঁজে পাচ্ছে না কেউ। ফলে দূর্নীতি অব্যাহত ভাবে এগিয়ে চলেছে।
এভাবে আর কিছুদিন গেলে বাংলাদেশ নামে এক স্বাধীন দেশ আর খূঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। পৃথিবীর অন্যতম অকার্যকর রাষ্ট্রেই হয়তো পরিনত হবে দেশ।
ফেসবুক মন্তব্য