নতুন বই

বাসায় বই আছে প্রচুর। অনেকগুলোই পড়া হয় নাই এখনও। বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরী থেকে বই আনি নিয়মিত। তারপরও মাঝে মধ্যে নতুন বই কেনার হুজুগে পায়। সেদিন ঐতিহ্য এর ফেসুক পেজে ঢাকা বিষয়ক বই এর অফার দেখে আর নিজেকে স্থির রাখতে পারলাম না। অর্ডার করে ফেললাম।

০১. ঢাকার ইতিকথা ১, সাদ উর রহমান
০২. ঢাকার ইতিকথা ২, সাদ উর রহমান
০৩. ঢাকার ইতিকথা ৩, সাদ উর রহমান
০৪. ঢাকার ইতিকথা ৪, সাদ উর রহমান
০৫. ক্রীড়ালোকের ঢাকা, সাদ উর রহমান
০৬. ঢাকাই খাবার ও খাদ্য সংস্কৃতি, সাদ উর রহমান
০৭. উৎসবের ঢাকা, সাদ উর রহমান
০৮. আসুদেগানে ঢাকা [ঢাকায় যারা সমাহিত], হেকিম হাবিবুর রহমান
০৯. ঢাকা পঞ্চাশ বছর আগে, হেকিম হাবিবুর রহমান
১০. ঢাকা ডায়েরি, জে টি রেঙ্কিন, অনুবাদ: গোলাম কিবরিয়া ভূইয়া
১১. ঢাকাইয়া ও গ্রামবাংলার রঙ্গরসিকতা, শামসুজ্জামান খান
১২. চকবাজারের কেতাবপট্টি, মোহাম্মদ আবদুল কাইউম
১৩. দ্য রোম্যান্স অব অ্যান ইস্টার্ন ক্যাপিটাল, এফ বি ব্রাডলি বার্ট, অনুবাদ : রহীম উদ্দীন সিদ্দিকী
১৪. শৈশবকালের ঢাকা ও অন্যান্য, সৈয়দ নাজমুদ্দীন হাশেম 
 
এর মধ্যে ৬ নাম্বার ক্রমিকের বই ‘ঢাকাই খাবার ও খাদ্য সংস্কৃতি, সাদ উর রহমান’ আগেই কেনা ছিলো। তাই বাকি ১৩টি বই অর্ডার করলাম। সব মিলিয়ে দাম আসলো ২৫৫০ টাকা। আপাতত ঢাকাই খাবার ও খাদ্য সংস্কৃতি, সাদ উর রহমান বইটি দিয়ে পড়া শুরু করলাম।
 
ছবি : ঐতিহ্য ফেসবুক পেজ
 
 

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।