বঙ্গবন্ধু এবং স্বাধীনতা

বাংলাদেশ নামের এই দেশটির সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান নামটি ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত। একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটি কল্পনা করা যায় না। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট তাঁকে স্বপরিবারে হত্যার মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে তাঁর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছিলো একবার। ২০২৪ সালের অগাষ্ট মাসে সেই একই চেষ্টা করা হচ্ছে সরবে। ৫ই অগাণ্ট মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথিত পদত্যাগের পর ভারতে চলে গেলে চারিদিকে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরীত সব স্থাপনা / ভাস্কর্য ইত্যাদি ধ্বংস করা হচ্ছে অবলীলায়। ৩২ নাম্বারের স্মতি বিজরীত বাড়ী আগুন দিয়ে সম্পূর্ণ পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। সেই আগুনে পুড়ে মারা গেছে বেশ কয়েকজন। অন্তর্বর্তী সরকার বা সেনাবাহিনী কোন রকম ব্যবস্থাই গ্রহন করে নাই। 

আগামী কাল ১৫ই অগাষ্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী। মনের ক্ষোভ মনে রেখেই আপাতত শোক প্রকাশ করছি। আপাতত এ ছাড়া আর কিছুই করার নাই।

ছবি : ফেসবুক থেকে সংগৃহিত

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।