ভাইরাল ভিডিও

গতকাল রাতে মামুন আর লায়লা’র কিছু ভিডিও দেখলাম। মামুন মনে হলো কে-পপ এর বাংলাদেশী সংস্করণ। আর লায়লা যেখানে যায় সেখানেই ২/৩ মিনিটের ভিডিও করে, সব portrait মানে মোবাইল খাড়া করে ধরে ভিডিও করা। মামুনের হয়তো একটা জেনারেশনের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। এরকম সব দেশেই হয়তো এরকম ক্রেজ দেখা যায়।
 
এদের চাইতে বরং আমার ‘আমোদ ফুর্তি’ ইউটিউব চ্যানেলের ভদ্রলোকের ভিডিওগুলি ভাল লেগেছে। উনি মনে হয় কোন ক্যাটারিং কোম্পানিতে চাকরি করেন। কথা বলেন সাবলিল ভাবে। হাটে মাঠে ঘাটে ছোট-খাট কয়েক মিনিটের ভিডিও করেন। গান গাওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। তিনিও ব্যাপক জনপ্রিয়।
 
আসলে মানুষ যে ঠিক কি পছন্দ করে সেটা নিয়েই ব্যাপক গবেষণা দরকার।

ফেসবুক মন্তব্য

About the author

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।