যেমন খুশি, তেমন চলো

পৃথিবীর অনেক দেশের রাস্তায় কোন ট্রাফিক পুলিশ থাকে না। সেখানে আছে সিগনাল লাইট আর আছে ক্যামেরা, রাডার এসব। বিভিন্ন পাবলিক প্লেসে অবশ্য পোষাকধারী কিছু লোক থাকে, যাদের কাজ হলো যত্রতত্র কেউ গাড়ী পার্ক করছে কিনা সেটা দেখা।
 
তারপরও সেখানে সবকিছু সুশৃঙ্খলভাবে চলছে। কারণ যারা গাড়ী চালায় বা হেটে চলাচল করে তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যারা শৃঙ্খলা ভাঙ্গে তাদের জন্য আছে কঠিন জরিমানার ব্যবস্থা।
 
নিজে ভাল তো জগত ভাল। আইন মেনে চলুন, সবাই ভাল থাকবে।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।