লেন্স : আশা এবং বাস্তবতা

নাইকনের Z Mount লেন্সের দাম এই মূহুর্তে অনেক বেশী। ৩০-৩৫ হাজার টাকার নিচে মনে হয় কোন লেন্স নাই। আবার থার্ড পার্টি লেন্স ঢাকায় খূব একটা পাওয়া যায় না। আর সেটা যদি হয় নাইকন মাউন্ট এর তাহলে তো কথাই নাই। এই মূহুর্তে সনির বাজার ভাল। তাদের ক্যামেরা আর লেন্সের অভাব নাই। আগে ক্যানন ছিলো একচেটিয়া, তারপরও তাদের ক্যামেরা / লেন্স ও মোটামুটি পাওয়া যায়। সনি আর ক্যাননের থার্ড পার্টি লেন্স ও পাওয়া যায়।
 
সেদিন ব্যাটারী কিনতে গিয়ে বসুন্ধরার এক দোকানে নাইকনের কথা জিজ্ঞাসা করতেই জানালো খূব একটা চলে না। ডিসপ্লে’তে রাখা Z 8 দেখিয়ে বললেন একটা মাত্র বিক্রি করতে পেরেছেন।
 
নেট ঘাটতে ঘাটতে দুইটা লেন্স পছন্দ করলাম। একটা Viltrox 20mm f/2.8, আরেকটা TTArtisan 50mm f/2 লেন্স। অনলাইনে রিভিউ ভালই। দাম সাধ্যের মধ্যেই। প্রথমটি ঢাকায় পাওয়া যায়, ২য়টি দারাজে দেখে অর্ডার করেছিলাম, কিন্তু অজ্ঞাত কারণে অর্ডার ক্যান্সেল হয়ে গেছে।
 
আশায় আশায় জীবন পার করতেছি। কি আর করা।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।