জমিদার বাড়ী

জমিদার বাড়ী
ধনবাড়ী, টাঙ্গাইল
 
 
ভিতরে ঢোকার পর বাইরে থেকেই সব স্থাপনা দেখতে হয়। ২/৩টা রুম দর্শনার্থীদের দেখার জন্য খোলা রাখা যেতো। কিছু রুমে নাকি রাত্রী যাপন করা যায়। কিন্তু কেউ ই রুম ট্যারিফ বা রুম গুলো কেমন সে ব্যাপারে কিছু বলতে পারলো না। তাদের একটাই কথা ঢাকায় যোগাযোগ করতে হবে। টিকেটের গায়ে ঠিকানা / ফোন নাম্বার দেয়া ছিলো। তবে রিসোর্ট হিসেবে তেমন আকর্ষণীয় কিছু মনে হয় নাই। বিশাল একটি পুকুর আছে, বাগানও আছে। তবে অফ সিজন বলে তেমন ফুল ছিলো না। ভিতরে রোমিও-জুলিয়েটদের দেখা গেলো। আমি থাকা অবস্থায় গোটা দূ’য়েক পরিবারও দেখলাম।
 
টিকেট জনপ্রতি ১০০ টাকা।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।