পুরাতন ঢাকা পরিক্রমা

এর আগের কিছু পোষ্টে ঢাকা শহরের ঐতিহাসিক স্থান এবং জনপ্রিয় খাবারের দোকান / রেস্তোরার তালিকা দিয়েছিলাম। সাথে ছিলো ঢাকা শহরের কিছু জাদুঘরের তালিকা। আজ পুরান ঢাকার কিছু জায়গার তালিকা দিলাম যেগুলো একদিনেই ঘুরে আসা যায়। এই জায়গা গুলি মূলত সদরঘাট এলাকার আশে পাশে। তবে কিছু জায়গা আছে এই অঞ্চলের বাইরে। সদরঘাট যাওয়ার পথে যেতে পারেন অথবা ফেরার পথে।

চলুন শুরু করা যাক….
০১. বলধা গার্ডেন
০২. বিনত বিবি’র মসজিদ (ঢাকার সবচেয়ে পুরাতন মসজিদ)
০৩. ঋষিকেশ দাস প্যালেস / রোজ গার্ডেন
০৪. রেবতী মোহন লজ (সুত্রাপুর, আর এম দাস রোড)
০৫. বড় বাড়ী (৪৫, বিকে দাস রোড, ফরাশগঞ্জ)
০৬. ফ্রেঞ্চ রোড (বংশাল)
০৭. ভাওয়াল জমিদারীর ধ্বংসাবশেষ
০৮. বাকল্যান্ড বাঁধ
০৯. সদরঘাট
১০. রূপলাল হাউজ (শ্যামবাজার)
১১. কালী মন্দির
১২. লাল কুঠি হাউজ
১৩. বিউটি বোর্ডিং
১৪. ভিক্টোরিয়া পার্ক
১৫. শাঁখারি বাজার
১৬. বুড়িগঙ্গার তীর
১৭. আর্মেনিয়ান চার্চ
১৮. তারা মসজিদ
১৯. নবাব বাড়ি 

ভাবতেছি নিজেই একদিন বের হয়ে পড়বো ক্যামেরা নিয়ে। সাথে তালিকায় আর কিছু যোগ / বিয়োগ করা যায় কিনা ভাবতেছি। সাথে আলাদা করে প্রতিটি জায়গার বর্ণনা আর ছবি।

 

Photo Credit : Dhaka Vectors by Vecteezy 

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।