জোর যার….

বাংলায় একটি প্রাদ আছে ‘জোড় যার, মুল্লুক তার’। প্রতিনিয়ত আমরা এর প্রমাণ পাচ্ছি। এই জোর খাটানোর প্রতিযোগীতায় তৈরী হচ্ছে যানজট, যার শিকার আমরা সবাই। তার পরেও আমাদের কোন শিক্ষা হয় না। 

আমরা আসলে নিয়ম মানতে চাই না। আগে যাত্রীদের নামতে দিলে সবাই ভালমতো উঠতে পারতো, সেই সাথে হয়তো আরো ৩/৪ জন বেশী উঠতো। আরেকজন’কে দেখেন নিজে না নেমে অন্যদের নামতে বলতেছে। শেষে নিজেও নামতে বাধ্য হলো। ঠ্যালার নাম বাবাজী।

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।