২২ বছরের টিকটকার খাবি লেম প্রতি পোষ্ট এ নাকি ৭,৫০,০০০ হাজার ডলার আয় করেন। এই খবর পড়ার পর শুধু খাবি লেম এবং তার কীর্তি দেখার জন্য টিকটক এপ ইনষ্টল করলাম।
অতঃপর দেখলাম সেই খাবি লেম ভিডিও’তে কোন কথা বলে না। শুরুতে অন্য কারো ভিডিও’র কিছু অংশ দেখায়, তারপর নিজে সেই কাজটা করে এবং তার ফেসিয়াল এক্সপ্রেশন দেখায়। মোটামুটি এই হলো তার ভিডিও’র ষ্টাইল। বলা চলে reaction video টাইপ।
আরো কিছু ভিডিও দেখলাম। এক মহিলা স্পোকেন ইংলিশ শেখান। আরেক ভদ্রলোক ট্রাভেল সম্পর্কে নানা তথ্য দেন।
বাংলাদেশীদের বেশীর ভাগই একই টাইপের ভিডিও আপলোড করে। কোন জনপ্রিয় গানের সঙ্গে নাচ বা ঠোট মিলানো, একই স্ক্রিপ্টে অভিনয় এরকম টাইপের টিকটক। রায়হান নামে একজন’কে পেলাম যিনি এক মিনিটে নানা তথ্য দেন। যেমন – একটা গান থেকে কিভাবে ভয়েস বাদ দিয়ে কেবল মিউজিক আলাদা করা যাবে।
সব মিলিয়ে টিকটক খারাপ লাগে নাই। কাজকর্ম না থাকলে সময় কাটাতে টিকটক ভালই কাজ দিবে। তবে আসল কথা হলো এখন ফেসবুক, ইনষ্টাগ্রাম, ইউটিউব সবাই টিকটকের এই শর্ট ভিডিও ‘র ব্যবস্থা রাখছে তাদের সাইটে।
ফেসবুক ষ্ট্যাটাস ২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২২
ফেসবুক মন্তব্য