ট্যাক্স রিটার্ণ

অনলাইনে রিটার্ন দেওয়ার নিয়ম (ই-রিটার্ন)
 
🔸 ধাপ ১: এনবিআর পোর্টালে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন
1. ভিজিট করুন: https://etaxnbr.gov.bd
2. “Register” বা “নিবন্ধন করুন” বাটনে ক্লিক করুন।
3. আপনার TIN নম্বর, NID, জন্মতারিখ দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলুন।
4. ইউজারনেম, পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
 
🔸 ধাপ ২: নতুন রিটার্ন ফাইল শুরু করুন
1. Login করার পর Dashboard এ যান।
2. “Return Filing” বা “রিটার্ন দাখিল” অপশনে ক্লিক করুন।
3. করবর্ষ (যেমন: 2024-2025) সিলেক্ট করুন।
4. Return Type হিসেবে “Normal Return” সিলেক্ট করুন।
 
🔸 ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন (জিরো ইনকাম অনুযায়ী)
প্রধান সেকশনগুলোতে কীভাবে পূরণ করবেন:
সেকশন কী লিখবেন (জিরো ইনকাম হলে)
পেশা ফ্রিল্যান্সার / আইটি সেবা
আয় বিবরণী সবখানে “০” দিন
ব্যাংক হিসাব যেসব অ্যাকাউন্ট আছে, শুধু অ্যাকাউন্ট নম্বর ও ব্যাংকের নাম দিন
সম্পত্তি ও দায় কিছু না থাকলে “০” দিন
অন্যান্য তথ্য NID, ফোন, ইমেইল দিন
 
🔸 ধাপ ৪: ঘোষণাপত্র (Declaration)
সঠিক তথ্য দিয়েছেন এটা নিশ্চিত করে:
✔️ টিক দিন “আমি নিশ্চিত করছি…”
নাম ও জমাদান তারিখ লিখে “Submit” দিন।
 
🔸 ধাপ ৫: Acknowledgement Download করুন
জমা দিলে আপনি একটি Acknowledgement Receipt পাবেন:
PDF ফরম্যাটে ডাউনলোড করুন
প্রিন্ট করে রেখে দিন, প্রমাণ হিসেবে।
 
📌 কিছু অতিরিক্ত টিপস:
✅ ফ্রিল্যান্স ইনকাম থাকলে:
Section 43 এর অধীনে “Tax Exempted” হিসেবে দেখান
আয় দেখান, কিন্তু “ট্যাক্স অ্যাপ্লিকেবল নয়” সিলেক্ট করুন
✅ রিটার্ন ফাইলের সময়সীমা:
প্রতি বছর ৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন জমা দিতে হয়
✅ একবার রিটার্ন ফাইল করলে:
পরের বছর “পূর্ববর্তী রিটার্ন থেকে কপি” অপশন ব্যবহার করে দ্রুত করতে পারবেন
 
(সংগৃহিত)

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।