দূর্নীতি

দোষ দিবেন কাকে !?! আগে শোনা যেতো রাজনৈতিক নেতারা নয়-ছয় করে। এরপর শুনতেছি আমলা-নেতা মিলেমিশে দূর্নীতি করতেছে। আর টাকার অংকে লাখ ছাড়িয়ে কোটি, শত কোটি ছাড়িয়ে এখন হাজার কোটি টাকার দূর্নীতি হয়। আর চুনোপুটিরা ফাইল আটকে, বিল ছাড়তে, রাস্তাঘাটে দাড়িয়ে দূর্নীতি করছে। এসব দেখে শুনে মনে মনে সবাই এখন জেগে কিংবা ঘুমিয়ে যে কোন মূল্যে শর্টকাটে ধনী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। আর লোভী চোখে খূজতে থাকে সূযোগ। আর তাদের এই লোভকে কাজে লাগাতে তৎপর আরেক দল। তারা লোভীদের সাধারন নৌকায় সমূদ্র পাড়ি দিয়ে কিংবা হাজার হাজার মাইল হাটিয়ে ইউরোপ নিয়ে যেতে চায়। আরেক দল গাছ বিক্রির নাম করে কিংবা কনজিউমার আইটেম ৭০% ছাড়ে দেয়ার কথা বলে হাতিয়ে নেয় কোটি কোটি টাকা।
আমরা এখন চরম লোভাতুর দূর্নীতিবাজ জাতি।
 
ফেসবুক ষ্ট্যাটাস জুলাই ১৬, ২০২১

ফেসবুক মন্তব্য

রিফাত জামিল ইউসুফজাই

জাতিতে বাঙ্গালী, তবে পূর্ব পূরুষরা নাকি এসেছিলো আফগানিস্তান থেকে - পাঠান ওসমান খানের নেতৃত্বে মোঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। লড়াই এ ওসমান খান নিহত এবং তার বাহিনী পরাজিত ও পর্যূদস্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইলের ২২ গ্রামে। একসময় কালিহাতি উপজেলার চারাণ গ্রামে থিতু হয় তাদেরই কোন একজন। এখন আমি থাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। কোন এককালে শখ ছিলো শর্টওয়েভ রেডিও শোনা। প্রথম বিদেশ ভ্রমণে একমাত্র কাজ ছিলো একটি ডিজিটাল রেডিও কেনা। ১৯৯০ সালে ষ্টকহোমে কেনা সেই ফিলিপস ডি ২৯৩৫ রেডিও এখনও আছে। দিন-রাত রেডিও শুনে রিসেপশন রিপোর্ট পাঠানো আর QSL কার্ড সংগ্রহ করা - নেশার মতো ছিলো সেসময়। আস্তে আস্তে সেই শখ থিতু হয়ে আসে। জায়গা নেয় ছবি তোলা। এখনও শিখছি এবং তুলছি নানা রকম ছবি। কয়েক মাস ধরে শখ হয়েছে ক্র্যাফটিং এর। মূলত গয়না এবং নানা রকম কার্ড তৈরী, সাথে এক-আধটু স্ক্র্যাপবুকিং। সাথে মাঝে মধ্যে ব্লগ লেখা আর জাবর কাটা। এই নিয়েই চলছে জীবন বেশ।